খাদ্য পচনশীলতা কমাতে বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, যেমন প্রিজারভেটিভ (সংরক্ষণকারী পদার্থ)। এই রাসায়নিকগুলো খাবারের শেল্ফ লাইফ বৃদ্ধি করে এবং ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাকের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে।
খাদ্যে আকর্ষণীয় রঙ ও স্বাদ আনতে কৃত্রিম রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। যেমন, ফুড কালারিং এজেন্ট এবং ফ্লেভারিং এজেন্ট, যা খাদ্যের ভোক্তাপ্রিয়তা বাড়ায়।
ফসল উৎপাদনে ব্যবহৃত রাসায়নিক সার ও কীটনাশক খাদ্যের নিরাপত্তার ওপর প্রভাব ফেলে। অতিরিক্ত ব্যবহারে খাদ্যে ক্ষতিকারক রাসায়নিকের অবশিষ্টাংশ থেকে যেতে পারে, যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
খাবারের গুণমান ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে রাসায়নিক বিশ্লেষণ ব্যবহার করা হয়। যেমন, pH পরীক্ষার মাধ্যমে খাবারের অম্লতা ও ক্ষারত্ব নির্ণয় করা হয়।
খাবার প্রস্তুতি ও প্রক্রিয়াকরণে জীবাণুনাশক রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। এগুলো খাবার থেকে ক্ষতিকারক জীবাণু দূর করতে সাহায্য করে।
খাদ্য নিরাপত্তায় রাসায়নিকের সঠিক ব্যবহার খাদ্যের গুণমান বজায় রাখে এবং ভোক্তার স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
Read more